আলো আঁধারের আমারে
পাখিদের মিছিলে পথিক হাঁটে
হাঁটতে থাকি ডানাহীন কানা পাখি
হাঁটা উড়া হুমকির মুখে
ফুটেছিলো আঁধারের রূপ ।
পাখিগুলো বিলুপ্ত ডাইনোসরের মতোন
বিরল প্রজাতি !
বৃক্ষের অসার ডাল লন্ডভন্ড করে ঘর
ক্ষুদ্র বাতাসে
ভাবি পাখি হয়ে উড়বো
আকাশে বাতাসে
শূন্যে যখোন
মিছিলের শ্লোগানও বিলীন হয়ে যায় ।
কেউ এসে বলেনি তুমি মুক্ত
তুমি মুক্ত তুমি মুক্ত
কেউ এসে বলেনি , সাক্ষী দিচ্ছি
এমোন একটা কথা উঠে আসেনি
তুমি মুক্ত তুমি মুক্ত ।
মুক্তির মিছিলে পথিক হাঁটে
হাঁটছি এবঙ হাঁটতে দেখে
মুক্ত তুমি মুক্ত তুমি ।
সূর্য্যটা বলে যায় স্বাধীন স্বাধীন
বৃষ্টি এলে ভোগ করো মিলে ভেজে মাটি
পাতা পাখিদের ঘর। আগুনও জানে
জলের শীতল কেমন , নদী ছুঁয়
পাড় ভাসা পানির স্রোত চলে ছুটে ।
স্বাধীন ওই দিনগুলোতে আমরা স্বাধীন ।
সুগন্ধময় ফুলগুলো মিটালনা জ্বালা
স্বাধীন স্বাধীন খেলা
মন দেহে ভোট ভাত
সবুজের ভেতরে লালে
যাপিত জীবন কাটুক দিন আর রাত ।
সকালে রৌদ্দুর হাওয়ায় হাসে
নগর গ্রামীন সূর্য্যটা বলে যায়
সকলে সম সমান আদায়ে আছে
অধিকার শামিল স্বাধীন , স্বাধীন ।
সৈয়দ সময়-কবি।